বিষ বৃক্ষ এর চারা বাংলায় বড় হয়ে আজ ফলে ফুলে বিকশিত তার সবচেয়ে বড় প্রমান ২রা অক্টোবর ২০১৪ সালে বর্ধমানে খগরা গড় বিস্ফোরণ যা ইসলামী মৌলবাদী সংগঠন সরাসরি যুক্ত আর যেদিন ঘটনাটি সেদিন ছিল ২রা অক্টোবর গান্ধীজীর জন্ম দিন । এর থেকে বড় বিস্ফোরণ ঘটেছিল কলকাতায় লাল বাজার ও রাইটার্স এর কাছে । ১২ই মার্চ ১৯৯৩ মুম্বাই তে ইসলামী মৌলবাদী রা কয়েক টি বিস্ফোরণ ঘটায় যাতে ২৫০ জনের মৃত্যু হল । কলকাতার পরিচিত মুসলিম মাফিয়া রশিদ খান নেতৃত্বে কলকাতায় হিন্দুদের হত্যার জন্যে তৈরি হচ্ছিল বিস্ফোরক । মুম্বাই বিস্ফোরণ ঠিক চারদিন পর বউবাজারে একটি বাড়িতে ঘটল বিস্ফোরণ । রশিদ খান সি পি এম আশ্রিত দুষ্কৃতি যাকে মহিলা নেত্রী শ্যামলী গুপ্ত মেয়ে সরবরাহ করত । ভারতীয় আদালতের দয়ায় জীবিত আছেন ও জেল খাটছেন ।
১৯৭৮ সালে এ ক্ষমতায় আসার পর বামফ্রন্টের প্রধান কাজ ছিল ইসলামী মৌলবাদী দের সুড়সুড়ি দিয়ে তাদের দ্বারা পুরো মুসলমান সমাজের ভোটকে নিজেদের পকেটে নিয়ে আসা ।ভারতের কমিউনিস্ট আন্দলন মুসলমান দের শোষিত শ্রেণীর তকমা লাগিয়ে গত এক শতাব্দী ধরে ইসলামী মৌলবাদকে সেবা করে যাচ্ছে । দেশে প্রথম মুসলিম প্রধান জেলা তৈরি {কেরল} কমিউনিস্ট পারটি হয়ে দাড়ায় ইসলামী মৌলবাদ সমর্থন কারি সংগঠন ।
বামফ্রন্ট পশ্চিম বঙ্গে ক্ষমতায় আসার পর মুসলমানদের ভোট পাবার জন্যে দুটি পথ বেছে নিল ১] মুসলমান সমাজকে কোনরকম সংস্কারের মধ্যে না যাওয়া ।২] মুসলমান ভোটের সংখ্যা বৃদ্ধি করার জন্যে বাংলাদেশ থেকে মুসলমান অনুপ্রবেশকে সাহায্য করা । এই জন্য সারা ভারতে প্রথম মাদ্রাসা মন্ত্রী নিয়োগ করল । মাদ্রাসা শিক্ষা যা একটি ধর্মীয় শিক্ষা তাকেই কমিউনিস্টরা শিক্ষার সুযোগ হীন মুসলমান সমাজে আরও প্রসারের কাজ শুরু করল । মৌলবাদী ইমাম নিয়ন্ত্রিত পশ্চিম বঙ্গে র মুসলমান সমাজে মৌলবাদী চিন্তা প্রধান্য পেল ।এই মৌলবাদী শক্তিকে রসদ জোগাতে চলল অনুপ্রবেশ । ভোট জয়ের আনন্দে সুখ নিদ্রা গেল বামফ্রন্ট । বাক স্বরবস মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য ইসলামী মৌলবাদী দের ফতোয়া মেনে ২০০৭ সালে মুক্ত মনা লেখিকা তসলিমা কে তাড়ালেন পশ্চিম বঙ্গ থেকে ।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জেনে নিলেন কমিউনিস্টদের শক্তির উৎস ইসলামী মৌলবাদ ।
খাতা কলমে নীতি বাগীশ কমিউনিস্ট দের কিছু রাখ ঢাক করে কাজ করতে হয় ।মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এর সে সবের বোঝা নেই । তিনি আর কমিউনিস্টদের মতো ইমামদের নেপথ্য সংগীত গায়তে না দিয়ে একেবারে মঞ্চে তুলে আনলেন । তৃণমূলের মঞ্চে আলো করে অমুক মসজিদের বড় ইমাম ত্মুক মসজিদের ছোট হজুর আর এক শরিফের পীর ।
এই সব আলেম উলেমা দের হুঙ্কারে ঘর বাড়ি ছেরে পালান বাঙাল রা সেই মঞ্চের নিচে হাত জোড় করে দিদির কাছে ভিক্ষা চান । ফলে দশ হাজার সরকারী মাদ্রাসার অনুমোদন ,ইসলাম প্রচারক ইমামদের ভাতা দিলেন হিন্দুদের পকেট কেটে । ইমামরা বুঝে গেলেন ভোটটি দিয়ে গেলে দিদি তাদের জন্যে সব কিছু করতে পারেন ।
কিন্তু এরা ভুলে জান ইসলামী চিন্তায় রয়েছে সারা বিশ্ব কে দখলের স্বপ্ন ও অঙ্গিকার । এটা হয়ত এরা ভুলে গেছেন জিন্না যখন ভারত ভাগ করল তখন সে চেয়ে ছিল গোঁটা বাংলাকে পাকিস্থানে নিয়ে জেতে কিন্তু শ্যামাপ্রসাদ মুখপাধ্যায় তাদের সমস্ত ব্যর্থ করে দেন । পশ্চিম বঙ্গ আর বাংলাদেশের মৌলবাদীদের সামনে এসে গেল জিন্নার স্বপ্ন কে পুরন করার সুযোগ ।
পশ্চিম বঙ্গে জামাত পন্থী রা সরকারী সাহায্যে সংগঠিত হতে শুরু করল । তারা প্রকাশিত করল তাদের মুখপ্ত্র "দৈনিক কলম " ।
দৈনিক কলম ঘোষণা করল যে দৈনিক কলম বাংলাভাষী মুসলমান দের স্বপ্ন পুরন হল । ইসলামী মৌলবাদী দের স্বপ্ন আসাম বাঙলা ত্রিপুরা নিয়ে বাঙ্গালিস্থান গড়ে তোলার । আর এই কলম পত্রিকা চলত সারদার টাকায় । যার সম্পাদক সুদিপ্ত সেন আর কার্যকরী সম্পাদক হলেন আহমেদ হাসান ইমরান । আর পরিচালক কুনাল ঘোষ । আর এই ইমরান হাসান যে সিমি [মৌলবাদী জঙ্গি সংগঠন ] এর প্রতিষ্ঠাতা তাকে সংসদে পশ্চিম বঙ্গের জনগণের প্রতিনিধি করে তাকে রাজ্য সভায় এম পি করে পাঠিয়েছে আমাদের দিদি মমতা ।
১৯৭৮ সালে এ ক্ষমতায় আসার পর বামফ্রন্টের প্রধান কাজ ছিল ইসলামী মৌলবাদী দের সুড়সুড়ি দিয়ে তাদের দ্বারা পুরো মুসলমান সমাজের ভোটকে নিজেদের পকেটে নিয়ে আসা ।ভারতের কমিউনিস্ট আন্দলন মুসলমান দের শোষিত শ্রেণীর তকমা লাগিয়ে গত এক শতাব্দী ধরে ইসলামী মৌলবাদকে সেবা করে যাচ্ছে । দেশে প্রথম মুসলিম প্রধান জেলা তৈরি {কেরল} কমিউনিস্ট পারটি হয়ে দাড়ায় ইসলামী মৌলবাদ সমর্থন কারি সংগঠন ।
বামফ্রন্ট পশ্চিম বঙ্গে ক্ষমতায় আসার পর মুসলমানদের ভোট পাবার জন্যে দুটি পথ বেছে নিল ১] মুসলমান সমাজকে কোনরকম সংস্কারের মধ্যে না যাওয়া ।২] মুসলমান ভোটের সংখ্যা বৃদ্ধি করার জন্যে বাংলাদেশ থেকে মুসলমান অনুপ্রবেশকে সাহায্য করা । এই জন্য সারা ভারতে প্রথম মাদ্রাসা মন্ত্রী নিয়োগ করল । মাদ্রাসা শিক্ষা যা একটি ধর্মীয় শিক্ষা তাকেই কমিউনিস্টরা শিক্ষার সুযোগ হীন মুসলমান সমাজে আরও প্রসারের কাজ শুরু করল । মৌলবাদী ইমাম নিয়ন্ত্রিত পশ্চিম বঙ্গে র মুসলমান সমাজে মৌলবাদী চিন্তা প্রধান্য পেল ।এই মৌলবাদী শক্তিকে রসদ জোগাতে চলল অনুপ্রবেশ । ভোট জয়ের আনন্দে সুখ নিদ্রা গেল বামফ্রন্ট । বাক স্বরবস মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য ইসলামী মৌলবাদী দের ফতোয়া মেনে ২০০৭ সালে মুক্ত মনা লেখিকা তসলিমা কে তাড়ালেন পশ্চিম বঙ্গ থেকে ।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জেনে নিলেন কমিউনিস্টদের শক্তির উৎস ইসলামী মৌলবাদ ।
খাতা কলমে নীতি বাগীশ কমিউনিস্ট দের কিছু রাখ ঢাক করে কাজ করতে হয় ।মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এর সে সবের বোঝা নেই । তিনি আর কমিউনিস্টদের মতো ইমামদের নেপথ্য সংগীত গায়তে না দিয়ে একেবারে মঞ্চে তুলে আনলেন । তৃণমূলের মঞ্চে আলো করে অমুক মসজিদের বড় ইমাম ত্মুক মসজিদের ছোট হজুর আর এক শরিফের পীর ।
এই সব আলেম উলেমা দের হুঙ্কারে ঘর বাড়ি ছেরে পালান বাঙাল রা সেই মঞ্চের নিচে হাত জোড় করে দিদির কাছে ভিক্ষা চান । ফলে দশ হাজার সরকারী মাদ্রাসার অনুমোদন ,ইসলাম প্রচারক ইমামদের ভাতা দিলেন হিন্দুদের পকেট কেটে । ইমামরা বুঝে গেলেন ভোটটি দিয়ে গেলে দিদি তাদের জন্যে সব কিছু করতে পারেন ।
কিন্তু এরা ভুলে জান ইসলামী চিন্তায় রয়েছে সারা বিশ্ব কে দখলের স্বপ্ন ও অঙ্গিকার । এটা হয়ত এরা ভুলে গেছেন জিন্না যখন ভারত ভাগ করল তখন সে চেয়ে ছিল গোঁটা বাংলাকে পাকিস্থানে নিয়ে জেতে কিন্তু শ্যামাপ্রসাদ মুখপাধ্যায় তাদের সমস্ত ব্যর্থ করে দেন । পশ্চিম বঙ্গ আর বাংলাদেশের মৌলবাদীদের সামনে এসে গেল জিন্নার স্বপ্ন কে পুরন করার সুযোগ ।
পশ্চিম বঙ্গে জামাত পন্থী রা সরকারী সাহায্যে সংগঠিত হতে শুরু করল । তারা প্রকাশিত করল তাদের মুখপ্ত্র "দৈনিক কলম " ।
দৈনিক কলম ঘোষণা করল যে দৈনিক কলম বাংলাভাষী মুসলমান দের স্বপ্ন পুরন হল । ইসলামী মৌলবাদী দের স্বপ্ন আসাম বাঙলা ত্রিপুরা নিয়ে বাঙ্গালিস্থান গড়ে তোলার । আর এই কলম পত্রিকা চলত সারদার টাকায় । যার সম্পাদক সুদিপ্ত সেন আর কার্যকরী সম্পাদক হলেন আহমেদ হাসান ইমরান । আর পরিচালক কুনাল ঘোষ । আর এই ইমরান হাসান যে সিমি [মৌলবাদী জঙ্গি সংগঠন ] এর প্রতিষ্ঠাতা তাকে সংসদে পশ্চিম বঙ্গের জনগণের প্রতিনিধি করে তাকে রাজ্য সভায় এম পি করে পাঠিয়েছে আমাদের দিদি মমতা ।
No comments:
Post a Comment